মাননীয় সম্পাদক,

                   বাংলা সাহিত্যে এইরকম আদিরস যুক্ত ওয়েব ম্যাগাজিন আমাকে খুব নাড়া দিয়েছে। কবিতা, গল্প , ছবি সবকিছুই আমার ভেতরের ইরোটিজমকে আরো ভাল করে জাগিয়ে তুলেছে।  গল্পগুলো পড়ে আমার নিজের জীবনের একটা গোপন কথা সকলের সাথে শেয়ার করতে ইচ্ছা হল।  আমার এই ঘটনা আপনাদের ম্যাগাজিনে ছাপালে আনন্দ পাব।

আমি একটা প্রাইভেট কোম্পানির মার্কেটিং ডিপার্টমেণ্টে আছি। আমি বিবাহিত, আমাদের দশ বছরের বিয়ে হয়ে গেছে।  আমার একটা সুন্দর, মিষ্টি শালী আছে। বয়স ৩২, দুধের সাইজ ৩৪। দেখতে যেমন সুন্দরী, অন্য কোন মেয়ের দিকে নজর দিতে ইচ্ছা করে না। ওর ও বিয়ে হয়েছিল, কিন্তু পারিবারিক গণ্ডগোলে ও বাপের বাড়িতেই থাকত। ওর নিঃসঙ্গতা আমাকে ভাবাত, আমি চাইতাম ওর সাথে কিছুটা সময় দিতে।

আমার সাথে ঠাট্টা-ইয়ার্কি ভালই চলত। ছোটখাটো কাজে আমার সাথে এদিক ওদিক ঘুরতেও বেরোত। নানা আকার ইঙ্গিতেয়ামি আমার মনের বাসনা ওকে জানাতাম। বাইকের পিছনে বসিয়ে হঠাৎ ব্রেক কষে যখন আমার পিঠ দিয়ে ওর নরম দুধটা পিষতাম বা নানা কাজের আছিলায় ওর পাছায় হাত বোলাতাম তখন মুখে কিছু না বললেও আমার মনের ইচ্ছাটা ও ভালই বুঝতে পারত।  কিন্তু আমি বুঝতে পারতাম না ওর মনের অবস্থা। কারণ ও মুখ ফুটে কখনো আমাকে বলত না ওর দেহের চাহিদা। প্রসঙ্গ এলেই আশেপাশের লোক জনের বাহানা দিত। বলত তার দিদি দুঃখ পাবে।

এইভাবেই চলছিল। একদিন এক আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্টানে পরিবারের সকলেই নিমন্ত্রিত ছিলাম। আমার দায়িত্ব ছিল  আমার শালীকে বাইকের পিছনে বসিয়ে নিয়ে যাওয়ার। সবাই একসাথে বেরিয়ে পড়েছিলাম। মাঝপথে হঠাৎ শালীর আর্তনাদ কানে এল,

-        ‘এই, যা’!

-        ‘ কি হল’? আমি অবাক হয়ে বাইক কষে দাঁড়িয়ে গেলাম।

-        ‘আমি কানপাশাটা আনতে ভুলে গেছি। একবার বাড়ি ফিরতে হবে’।

আমি একটু বিরক্ত হয়ে ওর দিকে তাকালাম। ভাবলাম ওর আব্দারকে প্রশ্রয় না দিয়ে বিয়ে বাড়ি চলে যাব। কিন্তু ওর মায়াবী চোখের দিকে তাকিয়ে সেরকম সাহস আমি পেলাম না।  আগে যারা চলে গেছে, তাদের ফোন করে ঘটনাটা  জানিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম শালীর কানপাশা নিতে। কিন্তু ঘরে ঢুকতেই শালী আমার কোর্ট খামচে একদম মুখের সামনে টেনে এনে আমার ঠোঁটে ঠোঁট রাখল। লিপলক কিস।  আমি সেই আবেশ মাখা চুমোয় মোহিত হয়ে গেলাম।  এতদিনের চাহিদা যে এভাবে মেঘ না চাইতে জল হয়ে আসবে –সেটা আমিও ভেবে উঠতে পারি নি। কিছুক্ষণ থাকার পর দম নিতে একটু আলাদা হলাম। ও আমার কোর্ট ধরে টানতে টানতে নিয়ে চলে গেল শোয়ার ঘরে। আস্তে আস্তে, একে একে শরীরের আবরণ খুলতে শুরু করলাম। আমি ওরটা আর ও আমার টা। এতদিন পরে ডাঁসা পেয়ারার মত দুধদুটো সামনে পেয়ে মনের সুখে কচলাতে থাকলাম। ভাল করে জিভ দিয়ে বোঁটাগুলো বোলাতে লাগলাম। ও শিরশিরিয়ে উঠতে লাগল। ওর শিরশিরানো আওয়াজে আমি আরো উত্তেজিত হয়ে উঠলাম। আস্তে আস্তে জিভ দিয়ে বুক থেকে  নাভিতে নেমে এলাম। তারপর  আরো নিচে। ওর কামানো নির্লোম গুদে মুখ রাখলাম।  মনে হল আমি যেন মাখন খাচ্ছি।  অদ্ভুদ তার স্বাদ। আমার জিভের ধাক্কায় ওর গুদে জল চলে এল। নোনতা স্বাদে, আমি যেন আরো চড়ে গেলাম। এবার ও আমাকে দাঁড় করিয়ে নিজে থেকেই আমার বাঁড়াটা মুখে নিল। যেন একটা অদ্ভুত শিহরণ সারা শরীরে ছুটে বেড়াল। যেভাবে আমার বাঁড়াটা মুখে নিয়ে খেলতে শুরু করল, আমার মর মনে হল আমার মাল যে কোন সময় বেরিয়ে আসতে পারে। এর কিছুক্ষণ পর বিছানায় শুয়ে আমাকে ইঙ্গির করল ওর গুদে বাঁড়াটা ঢোকাতে।  অনেকক্ষণ ধরেই আমাদের রতি খেলা চলতে লাগল। বিছানার খটাখট শব্দের সাথে আমাদের চোদার শব্দ মিলে এক অদ্ভুত পরিবেশ সৃষ্টি করেছিল। মনে হচ্ছিল বিয়েটা আবার নতুন করে আমাদের হচ্ছে।

আমরা আমাদের মনের আশ সম্পূর্ণ মিটিয়ে বিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়লাম। যদিও শালীর কানপাশাটা বাড়িতে ফেলে আসাটা ইচ্ছাকৃত না অনিচ্ছাকৃত সেটা আজও আমার কাছে রহস্য।

 

                                                                                               ইতি –

                                                                                                অভিষেক