মাননীয় সম্পাদক,
আমি আপনার ডিজিটাল ম্যাগাজিনের পাঠক। আপনাদের এই ম্যাগাজিন আমাকে অত্যন্ত আনন্দ দেয়। পত্রিকাটি পড়ে আমার জীবনের একটি ঘটনা মনে পড়ে গেল, যা আমি বাকি পাঠক- পাঠিকাদের জানাতে চাই।
আমার নাম রাহুল। তখন আমার বয়স ছিল ১৫ বছর। দেখতে আমাকে হ্যান্ডসাম বলাই যেতে পারে। একটা অনুষ্ঠান উপলক্ষে আমার পিসতুতো দিদি দেবযানীর গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে গেছিলাম। দিদি আমার থেকে বছর দুয়েকের বড় - দুধগুলো বেশ ডাঁসা তখন। দিদির সাথে আমার বেশ বন্ধুত্বের সম্পর্ক। মাঝে মাঝে দিদিগিরি ফলায় বটে, কিন্তু মেশে বন্ধুর মতোই। আর পিসীর বাড়ি আমি মাঝে মাঝেই যাই। সেদিন অনুষ্ঠানের কেনাকাটার কারণে বাড়ির সবাই তখন বাজার গেছিল। বাড়িতে ছিলাম আমি আর আমার দিদি।
আমরা দুজনে সোফায় টিভি দেখছিলাম। আমার পরণে ছিল একটা গেঞ্জি আর একটা শর্ট প্যান্ট। দিদি একটা টি সার্ট চাপিয়েছিল। সাথে একটা পাতলা ট্রাউজার। বুকের খাঁজ টা বেশ ভালোই ফুটে উঠেছিল। আমি অত নজর না দিয়ে একমনে টিভি দেখে যাচ্ছিলাম। কিন্তু লক্ষ্য করলাম, আমার দিদি কেমন যেন উসখুস করতে লাগল। তারপর কিছু সময় পরে দিদিগিরি ফলিয়ে বলল, - ‘এই হাঁদা, টিভি বন্ধ কর’।
আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলাম-‘কেন’? দিদি আমার কথায় পাত্তা না দিয়ে সোজা টিভিটা দুম করে অফ করে দিল। তারপর বলল্, ‘ সেক্স করতে জানিস’? ১৫ বছর বয়সে আমার সেক্স সম্পর্কে ধারণা সত্যি কম ছিল। তাই মাথা নেড়ে জানালাম –‘না’। তখন দিদি আমার মাথায় চাঁটি মেরে জানাল, ‘ হাঁদা কোথাকার! কিচ্ছু জানে না’!
তারপর নিজেই বলে উঠল, ‘তোরা নুনুটা বার কর’। আমি বেশ ঘাবড়ে গেলাম। অবিশ্বাস্য চোখে দিদির দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে চেয়ে রইলাম। তখন দিদি চোখ পাকিয়ে আমার দিকে চেয়ে ধমকের সুরে বলল, ‘যেটা করতে বলছি সেটা কর’। আমি বাধ্য ছেলের মত প্যাণ্ট থেকে আমার ধনটা বার করে দিলাম। শরীরের ভেতরে যেন উত্তেজনার একটা চোরা স্রোত বয়ে চলে গেল। হঠাৎ কেঁপে উঠলাম। দিদি মুঠো করে আমার ধনটা নেড়ে চেড়ে দেখতে দেখতে বলল, ‘ বা সরেস তো। তবে নেতিয়ে আছে কেন? দাঁড়া শক্তপোক্ত করে তুলি’। এই বলে কপাল থেকে চুল সরিয়ে সোফার সামনে আমার দিকে ফিরে উবু হয়ে বসে টুক করে ধনটা মুখে পুরে দিল। ঠিক যেভাবে ললিপপ চোষে, একেবারে অবলীলাক্রমে আমার বাঁড়া টা চুষতে লাগল। এই আমার জীবনে প্রথম যৌন আনন্দ। আমি একটা অদ্ভুদ আনন্দ উপভোগ করতে লাগলাম। আমার বাঁড়াটা একলাফে ঠাটিয়ে গেল। মনের মধ্যে একটা কথা বার বার ভেসে উঠতে লাগল, এ স্বাদের ভাগ হবে না। হঠাৎ দিদি চোষা থামিয়ে দিয়ে চোখ পাকিয়ে আমায় বলে উঠল, - ‘ হাঁ করে দেখছিস কি গান্ডু! আমার দুধগুলো কে টিপবে’? আমি দিদির সম্মতি পেয়ে, দিদির সার্টের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে দুধগুলো টিপতে লাগলাম। কিন্তু তাতে অসুবিধা হচ্ছিল। দিদি তখন নিজে থেকেই সার্ট -ব্রা খুলে আমার পাশে বসে দুধ গুলো আমার সামনে তুলে ধরল। তারপর বলল ,- ‘চোষ’। আমি মনের আনন্দে একটাকে ধরে চুষতে লাগলাম, তার আরেকটা মাই কচলাতে শুরু করলাম। দিদি আমাকে ধমকের সুরে বলল, - ‘ আহ, ধীরে ধীরে কর। আমার ব্যাথা লাগছে তো’। তারপর কিছুক্ষণ পর বলল, ‘ তুই টিপে যা, আমাকে তোর বাঁড়া টা খেতে দে’। আমি রাজি হয়ে গেলাম। দিদি আমাকে চিত করে শুয়ে দিয়ে আমার প্যান্ট খুলে দিয়ে আমার বাঁড়া টা আবার মুখে পুরে দিল। দিদির এই সুন্দর ভাবে খাওয়ার সুখ আমার বেশিক্ষণ সহ্য হল না, আমি নিজেকে আর ঠিক ভাবে ধরেও রাখতে পারলাম না। জীবনে প্রথম যৌন আনন্দ। আমার চেতনা যেন লোপ পেল। অনুভব করলাম একটা গরম তরল বস্তু শরীর থেকে বাঁড়ার মুখ থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে। আমি শত চেষ্টাতেও তাকে রোধ করতে পারছি না। এই সময়ে বিরক্তি ভরা চোখে মুখ সরিয়ে নিল। আমার বাঁড়া থেকে উপচিয়ে পড়তে লাগল সাদা ধবধবে স্বর্গীয় ফেনা। দিদি রেগে গেল, ‘ দিলি তো শালা মাল ফেলে! তুই তো আনন্দ নিলি , আমার কি হবে এখন? ভাবলাম বাঁড়া টা গুদে নেব’। আমি অপরাধীর মত চোখে বললাম , ‘সরি’। দিদি আবার আমার দিকে তাকাল, ‘ এটা তোর প্রথমবার তো! ঠিক আছে’। তারপর হঠাৎ চোখ মোটা করে বলল, ‘ বাড়ির কাউকে জানাবি না। তাহলে কিন্তু সব দোষ তোর ঘাড়ে চাপিয়ে দেব’। আমি ঘাড় নেড়ে জানালাম ঠিক আছে।
এরপর দিদির সাথে আর একবার করার সুযোগ এসেছিল। কিন্তু সে অভিজ্ঞতা অন্যদিন বলব।
ইতি –
রাহুল।
0 মন্তব্যসমূহ